LIVE UPDATE: চাঁদে পাড়ি দিল ‘চন্দ্রযান-২’
গতকাল সন্ধেয় নতুন করে শুরু হয়েছে চন্দ্রযান ২-এর ২০ ঘণ্টার কাউন্টডাউন।
एबीपी माझा वेब टीम
Last Updated:
22 Jul 2019 03:40 PM
সফল উৎক্ষেপণ। শ্রীহরিকোটা মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র থেকে চাঁদে পাড়ি দিল চন্দ্রযান-টু। ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী গোটা ভারত। রাতেই শেষ হয় জ্বালানি ভরার কাজ। ইসরো জানিয়েছে জিএসএলভি-মার্ক-৩ রকেটের পিঠে চড়ে চাঁদে যাচ্ছে চন্দ্রযান-২। রকেটের ওজন ৬৪০ টন। উচ্চতা ৪৪ মিটার যা ১৫ তলা বাড়ির সমান। অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ায় ইসরো এই রকেটের নাম দিয়েছে ‘বাহুবলী’। আমেরিকা, রাশিয়া এবং চিন একাধিকবার এই ধরনের অভিযান করেছে। তবে ভারতই প্রথম দেশ যারা চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রাখছে
সফল উৎক্ষেপণ। শ্রীহরিকোটা মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র থেকে চাঁদে পাড়ি দিল চন্দ্রযান-টু। ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী গোটা ভারত। রাতেই শেষ হয় জ্বালানি ভরার কাজ। ইসরো জানিয়েছে জিএসএলভি-মার্ক-৩ রকেটের পিঠে চড়ে চাঁদে যাচ্ছে চন্দ্রযান-২। রকেটের ওজন ৬৪০ টন। উচ্চতা ৪৪ মিটার যা ১৫ তলা বাড়ির সমান। অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ায় ইসরো এই রকেটের নাম দিয়েছে ‘বাহুবলী’। আমেরিকা, রাশিয়া এবং চিন একাধিকবার এই ধরনের অভিযান করেছে। তবে ভারতই প্রথম দেশ যারা চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রাখছে
সফল উৎক্ষেপণ। শ্রীহরিকোটা মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র থেকে চাঁদে পাড়ি দিল চন্দ্রযান-টু। ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী গোটা ভারত। রাতেই শেষ হয় জ্বালানি ভরার কাজ। ইসরো জানিয়েছে জিএসএলভি-মার্ক-৩ রকেটের পিঠে চড়ে চাঁদে যাচ্ছে চন্দ্রযান-২। রকেটের ওজন ৬৪০ টন। উচ্চতা ৪৪ মিটার যা ১৫ তলা বাড়ির সমান। অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ায় ইসরো এই রকেটের নাম দিয়েছে ‘বাহুবলী’। আমেরিকা, রাশিয়া এবং চিন একাধিকবার এই ধরনের অভিযান করেছে। তবে ভারতই প্রথম দেশ যারা চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রাখছে
সফল উৎক্ষেপণ। শ্রীহরিকোটা মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র থেকে চাঁদে পাড়ি দিল চন্দ্রযান-টু। ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী গোটা ভারত। রাতেই শেষ হয় জ্বালানি ভরার কাজ। ইসরো জানিয়েছে জিএসএলভি-মার্ক-৩ রকেটের পিঠে চড়ে চাঁদে যাচ্ছে চন্দ্রযান-২। রকেটের ওজন ৬৪০ টন। উচ্চতা ৪৪ মিটার যা ১৫ তলা বাড়ির সমান। অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ায় ইসরো এই রকেটের নাম দিয়েছে ‘বাহুবলী’। আমেরিকা, রাশিয়া এবং চিন একাধিকবার এই ধরনের অভিযান করেছে। তবে ভারতই প্রথম দেশ যারা চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রাখছে
সফল উৎক্ষেপণ। শ্রীহরিকোটা মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র থেকে চাঁদে পাড়ি দিল চন্দ্রযান-টু। ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী গোটা ভারত। রাতেই শেষ হয় জ্বালানি ভরার কাজ। ইসরো জানিয়েছে জিএসএলভি-মার্ক-৩ রকেটের পিঠে চড়ে চাঁদে যাচ্ছে চন্দ্রযান-২। রকেটের ওজন ৬৪০ টন। উচ্চতা ৪৪ মিটার যা ১৫ তলা বাড়ির সমান। অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ায় ইসরো এই রকেটের নাম দিয়েছে ‘বাহুবলী’। আমেরিকা, রাশিয়া এবং চিন একাধিকবার এই ধরনের অভিযান করেছে। তবে ভারতই প্রথম দেশ যারা চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রাখছে
মহাকাশে ফের আজ স্বপ্নের উড়ান ভারতের।
মহাকাশে ফের আজ স্বপ্নের উড়ান ভারতের।
মহাকাশে ফের আজ স্বপ্নের উড়ান ভারতের।
মহাকাশে ফের আজ স্বপ্নের উড়ান ভারতের।
पार्श्वभूमी
শ্রীহরিকোটা: আর কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। তারপরেই ভারতের দ্বিতীয়বার চাঁদে যাত্রা। এখনও পর্যন্ত কোনও অভিযাত্রী যানের স্পর্শ না পাওয়া চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে নামতে চলেছে ভারতের রোভার। ঘড়ির কাঁটা ঠিক ২টো ৪৩ মিনিট ছুঁলেই চাঁদের পথে উড়ে যাবে ইসরোর সবথেকে শক্তিশালী রকেট জিএসএলভি-এমকে ৩-এম ১, ১০০ কোটির স্বপ্ন সঙ্গে নিয়ে।
১৫ তারিখ রাত দুটো বাজতে ৫ মিনিটে হওয়ার কথা ছিল এই চন্দ্রলোকে অভিযান। কিন্তু উড়ানের ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড আগে শ্রীহরিকোটার মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানান, প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে উড়ান পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা। দিনকয়েক পরে ইসরো জানায়, চন্দ্রযান ২ স্বপ্নের উড়ানের জন্য পুরোপুরি তৈরি, সোমবার ২টো ৪৩ মিনিটে শুরু হবে চন্দ্রাভিযান।
জানা যায়, দেশে তৈরি ক্রায়োজিনিক আপার স্টেজ ইঞ্জিন থেকে জ্বালানি চুঁইয়ে পড়তে থাকায় তাঁদের উড়ান পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত। বেশ কয়েকজন মহাকাশ বিজ্ঞানী ইসরোর এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেন, বলেন, উড়ান নিয়ে তাড়াহুড়ো না করে তা পিছিয়ে দিয়ে বড়সড় দুর্ঘটনা এড়িয়েছেন ইসরোর মহাকাশ গবেষকরা।
গতকাল সন্ধেয় নতুন করে শুরু হয়েছে চন্দ্রযান ২-এর ২০ ঘণ্টার কাউন্টডাউন। ইসরো চেয়ারম্যান কে শিভন আগেই ঘোষণা করেন, রবিবার সন্ধে ৬টা ৪৩ মিনিটে এই কাউন্টডাউন শুরু হবে।
২০০৯-এ প্রথম উৎক্ষেপণেই ১০০ শতাংশ সাফল্যের সঙ্গে চাঁদে পা রাখে চন্দ্রযান ১। চাঁদের চারপাশে ৩,৪০০ বারেরও বেশি প্রদক্ষিণ করে ওই যান, ২৯ অগাস্ট, ২০০৯ পর্যন্ত সব মিলিয়ে ৩১২ দিন কার্যকর ছিল সেটি। চন্দ্রযান ২ চাঁদে নামতে সময় নেবে ৫৪ দিন, জানিয়েছে ইসরো।
সূচনার সময় থেকে এখনও পর্যন্ত এই মুন মিশনই ইসরোর সব থেকে কঠিন ও মর্যাদাপূর্ণ প্রকল্প। রাশিয়া, আমেরিকা ও চিনের পর ভারত হতে চলেছে চতুর্থ দেশ যাদের রোভার নামতে চলেছে চাঁদের পিঠে।