LIVE UPDATE: আজ প্রকাশিত হবে চূড়ান্ত নাগরিকপঞ্জী, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী

যাঁদের নাম বাদ পড়েছে তাঁদের মধ্যে সিংহভাগ বাঙালি বলে খবর। বহু মানুষকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ডিটেনশন সেন্টারে, নাম বাদ পড়ার ভয়ে অনেকে আত্মহত্যা করেছেন।

एबीपी माझा वेब टीम Last Updated: 31 Aug 2019 09:46 AM
শেষ তালিকায় যাঁদের নাম থাকবে, তাঁরাই পাবেন আধার কার্ড।
অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের হটানোর জন্য ১৯৫১-য় প্রথমবার অসমে হয় এনআরসি, তখন ছিল কংগ্রেস সরকার। বরপেটা ও কামরূপ জেলায় এনআরসি হয়। কিন্তু বরপেটায় অশান্তি ছড়াতে থেমে যায় গোটা প্রক্রিয়া। এরপর ২০০৯-এ সুপ্রিম কোর্ট এতে যুক্ত হয় ও ২০১৪-য় ফের অসম সরকার গোটা রাজ্যে এনআরসির নির্দেশ দেয়। ২০১৫-য় সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে ফের শুরু হয় এনআরসি।

অশান্তির আশঙ্কায় গোটা অসমে জারি করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তা।

पार्श्वभूमी

গুয়াহাটি: কিছুক্ষণের মধ্যেই জানা যাবে অসমের ৪০ লাখ বাসিন্দার ভাগ্য। আজ বেলা ১০টায় প্রকাশিত হবে রাষ্ট্রীয় নাগরিকপঞ্জী বা এনআরসির চূড়ান্ত তালিকা। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠার আশঙ্কায় গোটা রাজ্য ঘিরে ফেলা হয়েছে কড়া নিরাপত্তায়। বেশ কিছু জায়গায় জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা।

গত বছর ৩০ জুলাই প্রকাশিত হয় এনআরসির খসড়া। নাগরিক তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪০.৭ লক্ষ মানুষ। ৩.২৯ কোটি আবেদনকারীর মধ্যে তালিকায় ছিল শুধু ২.৯ কোটির নাম। যাঁদের নাম বাদ পড়ে, তাঁরা ছাড়া গত মাসে প্রকাশিত আর এক তালিকায় আরও এক লাখের বেশি মানুষের নাম নাগরিকপঞ্জী থেকে বাদ পড়ে যায়।





যাঁদের নাম বাদ পড়েছে তাঁদের মধ্যে সিংহভাগ বাঙালি বলে খবর। বহু মানুষকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ডিটেনশন সেন্টারে, নাম বাদ পড়ার ভয়ে অনেকে আত্মহত্যা করেছেন। এই পরিস্থিতিতে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের আগে অসমের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনেওয়াল ভয়ের কিছু নেই বলে আশ্বাস দিয়েছেন। তাঁদের নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য রাজ্য সরকার যত দূর সম্ভব সাহায্য করবে, করা হবে আইনি সহায়তাও।

মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেছেন, যদি চূড়ান্ত তালিকা থেকে কারও নাম বাদ পড়ে, তবে তার অর্থ এই নয় যে তিনি বিদেশি হয়ে গেলেন। বিষয়টির মীমাংসা হবে আদালতে।

এনআরসিঅসম ডট এনআইসি ডট ইন ও অসম ডট মাইগভ ডট ইন-এ প্রকাশিত হবে চূড়ান্ত তালিকা।

- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -

TRENDING NOW

© Copyright@2024.ABP Network Private Limited. All rights reserved.