LIVE UPDATES: এনআরএস কাণ্ডের জের, রাজ্য জুড়ে সব মেডিক্যাল কলেজে কর্মবিরতি

হাসপাতালের দুটি গেটে তালা দিয়ে রাতভর বিক্ষোভ দেখিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। জরুরি বিভাগ সহ বন্ধ রয়েছে চিকিৎসা পরিষেবা। শুধু হাসপাতালে ভর্তি অসুস্থদের চিকিৎসা চলছে, ফলে চূড়ান্ত হয়রানির শিকার রোগী ও তাঁদের পরিবার।

एबीपी माझा वेब टीम Last Updated: 11 Jun 2019 01:54 PM
এনআরএসকাণ্ডের আঁচ। প্রতীকী আন্দোলনে সামিল কলকাতার বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। এসএসকেএম, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, চিত্তরঞ্জন সেবাসদন, কল্যাণীর জেএনএম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রতীকী আন্দোলন জুনিয়র ডাক্তারদের।
এনআরএসকাণ্ডে গুরুতর আহত জুনিয়র ডাক্তার পরিবহ মুখোপাধ্যায়। ভর্তি মল্লিকবাজারের ইনস্টিটিউট অফ নিউরো সায়েন্সেসে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, তাঁর খুলিতে আঘাত রয়েছে। তাঁকে আইটিইউতে রাখা হয়েছে। আজই অস্ত্রোপচার হবে।জুনিয়র ডাক্তারের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।
এনআরএসে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে ঘিরে বিক্ষোভ।
বন্ধ এনআরএসের সমস্ত পরিষেবা।
চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার মৃত রোগীর ৫ আত্মীয়
চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার মৃত রোগীর ৫ আত্মীয়
চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার মৃত রোগীর ৫ আত্মীয়
চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার মৃত রোগীর ৫ আত্মীয়
চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার মৃত রোগীর ৫ আত্মীয়
চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার মৃত রোগীর ৫ আত্মীয়
চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার মৃত রোগীর ৫ আত্মীয়
চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার মৃত রোগীর ৫ আত্মীয়
চিকিৎসকদের মারধরের অভিযোগে গ্রেফতার মৃত রোগীর ৫ আত্মীয়
আউটডোর খোলার চেষ্টা চলছে, জানালেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

पार्श्वभूमी

কলকাতা: গতকাল এক রোগী মৃত্যুর জেরে রণক্ষেত্র হয়ে উঠেছে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। রোগীর পরিজন ও জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে মারামারি হয়েছে। রোগীর আত্মীয়দের মাটিতে ফেলে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। পাল্টা ইটের ঘায়ে মাথা ফেটেছে এক জুনিয়র ডাক্তারের। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ।

হাসপাতালের দুটি গেটে তালা দিয়ে রাতভর বিক্ষোভ দেখিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। জরুরি বিভাগ সহ বন্ধ রয়েছে চিকিৎসা পরিষেবা। শুধু হাসপাতালে ভর্তি অসুস্থদের চিকিৎসা চলছে, ফলে চূড়ান্ত হয়রানির শিকার রোগী ও তাঁদের পরিবার।

জানা গিয়েছে, অসুস্থ হয়ে পড়ায় রবিবার ট্যাংরার বাসিন্দা ৭৫ বছর বয়সী মহম্মদ শাহিদকে এনআরএসে ভর্তি করা হয়। পরিবারের দাবি, গতকাল বিকেলে রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। অভিযোগ, বহুবার ডাকা সত্ত্বেও কোনও চিকিৎসক তাঁকে দেখতে আসেননি। এরপর একটি ইঞ্জেকশন দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে রোগীর মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। রোগীর পরিবারের দাবি, রাত ১১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও মৃতদেহ না পাওয়ায় হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন তাঁরা। জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে রোগীর পরিজনদের বচসা গড়ায় হাতাহাতিতে। মৃতের পরিজনদের ছোঁড়া ইটের ঘায়ে আহত হন এক জুনিয়র ডাক্তার। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে এন্টালি থানার পুলিশ। বিক্ষোভকারীদের হঠাতে লাঠিচার্জ করে তারা।

- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -

TRENDING NOW

© Copyright@2024.ABP Network Private Limited. All rights reserved.